1. editor1@japanbanglapress.com : editor1 :
  2. japanbanglapress@japanbanglapress.com : japanbanglapress :
  3. mdzahidulislam1000@gmail.com : zahid :

খান ইউনিসে এক কবরেই মিলল ১৮০ মরদেহ

  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪

 

ফিলিস্তিনের গাজায় খান ইউনিস শহরের নাসের হাসপাতালের পাশে একটি গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেখানে কয়েক মাস অভিযান চালানোর পর সম্প্রতি সেনা প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েল। ওই গণকবর থেকে এখন পর্যন্ত ১৮০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। খবর আল জাজিরার।

এদিকে গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে এখনও হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী। সেখানে নতুন করে হামলার ঘটনায় সাতজন নিহত হয়েছে। এর আগে বিমান হামলা চালানো হয়েছে গাজার আরেক শহর রাফাহতেও। রাতভর চলা এ হামলায় প্রাণ হারিয়েছে ১৮ শিশুসহ ২২ জন। এর মধ্যে এক পরিবারেরই ১৩ শিশু আছে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের উপর প্রতিশোধস্বরূপ ফিলিস্তিনের গাজায় আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল। হামাস নির্মূলের নামে টানা সাড়ে ছয় মাস ধরে অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে নির্বিচার হামলা ও অভিযান চালাচ্ছে দখলদার রাষ্ট্রের সেনারা। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে সেখানে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৪ হাজার ৯৭ জন সাধারণ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৭৬ হাজার ৯৮০ জন।

এদিকে গাজায় আগ্রাসন এবং ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই ইসরায়েলের জন্য ২৬ বিলিয়ন ডলারের একটি তহবিল পাস করেছে মার্কিন হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভস। প্যাকেজটি অনুমোদনের জন্য এখন সিনেটে পাঠানো হবে।

রিপাবলিকান কট্টরপন্থীদের তীব্র আপত্তির পরেও ইউক্রেন, ইসরায়েল এবং তাইওয়ানকে নিরাপত্তা সহায়তা প্রদান করতে ৯৫ বিলিয়ন ডলারের একটি বিশাল সহায়তা প্যাকেজের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে বহুল আলোচিত বিলটি পাস হয়েছে।

শনিবার প্রতিনিধি পরিষদে মোট ৪২৩টি ভোট পড়েছে এই বিলের জন্য। এর মধ্যে ২১০ জন ডেমোক্র্যাট এবং ১০১ জন রিপাবলিকান বিলটির পক্ষে ভোট দিয়েছেন এবং ১১২ জন রিপাবলিকান বিলটির বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
Japan Bangla Press © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest