1. editor1@japanbanglapress.com : editor1 :
  2. japanbanglapress@japanbanglapress.com : japanbanglapress :
  3. mdzahidulislam1000@gmail.com : zahid :
সাম্প্রতিক :
আজ বিকালে মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২৩ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া মব জাস্টিসের নামে মগের মুল্লুক কায়েমের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন-সাইফুর রহমান কায়েস শেখ হাসিনার সরকার হটাতে মার্কিন নীলনকশার গোপন নথি ফাঁস শেখ হাসিনার সরকার হটাতে মার্কিন নীলনকশা ‘কোনো দলের পক্ষে বা বিপক্ষে থাকতে চাই না’ “মানুষ ও সময়: শক্তি, সংগ্রাম এবং সহজতার দ্বন্দ্ব”-মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান বিশ্বাস। চার দফা দাবিতে শাহবাগে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের অবস্থান বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের সূতিকাগার ধানমন্ডি-৩২ ধ্বংসের নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের মোকাবেলায় জাতীয় ঐক্যের আহবান স্টামফোর্ডের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ফারাহনাজ ফিরোজ

টোকিওতে ১৬ কোটিতে বিক্রি ২৭৬ কেজির টুনা মাছ

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২৫

নিউজ ডেস্ক, জাপান: টোকিওর তোয়োসু মাছের বাজারে প্রায় ১৬ কোটি টাকায় (১৩ লাখ মার্কিন ডলারে) বিক্রি হয়েছে একটি অতিকায় টুনা মাছ। নববর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত নিলামে এই মাছটি বিক্রি হয়। রোববার (৫ জানুয়ারি) এই তথ্য জানিয়েছে এএফপি।

মিশেলিন স্টার পাওয়া সুশি রেস্টুরেন্টের মালিক ওনোদেরা গ্রুপ জানিয়েছে, তারা ২৭৬ কেজি (৬০৮ পাউন্ড) ওজনের ব্লুফিন টুনা মাছটি ২০ কোটি ৭০ লাখ ইয়েন মূল্যে কিনে নিয়েছেন।

আকারে ও ওজনে এই মাছটি একটি মোটরসাইকেলের সমান।

বাংলাদেশের ব্যাংকের চলতি বিনিময় হার ১ ডলার = ১২২ টাকা হিসেবে এই মাছটির মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ১৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।

টোকিওর সবচেয়ে বড় মাছের বাজারে নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহে প্রতি বছর এই নিলাম আয়োজিত হয়। ১৯৯৯ সাল থেকে বেচাকেনার তথ্য নথিভুক্ত করার পর এটিই কোনো মাছের জন্য পরিশোধ করা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মূল্য।

টানা পাঁচ বছর ধরে ওনোদেরা গ্রুপ এই নিলামে সবচেয়ে দামি মাছটি কেনার রেকর্ড সৃষ্টি করল।

তাদের এই উদ্যোগে জাপানের গণমাধ্যমে সাড়া পড়েছে। চড়া দামে মাছ কেনার এই উদ্যোগকে প্রচার-প্রচারণার একটি ভালো উপায় হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

ওনোদেরার কর্মকর্তা শিনজি নাগাও নিলামের পর সাংবাদিকদের বলেন, বছরের প্রথম টুনা সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। আমাদের প্রত্যাশা, মানুষ এই মাছটি খাবে এবং অসাধারণ একটি বছর কাটাবে।

প্রতি বছরের শুরুতে নববর্ষের ‘প্রথম টুনা’ ও টুনা দিয়ে তৈরি খাবার সুশি জাপানিদের খাদ্য তালিকায় প্রাধান্য পায়। তবে ব্যতিক্রম ছিল করোনাভাইরাসের দুই বছর। সে সময় জাপানিদের ঘরের বাইরে যেয়ে খাবার খেতে নিরুৎসাহিত করা হয়। রেস্টুরেন্টগুলোতেও কার্যক্রম সীমিত হয়ে পড়েছিল।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটেগরিতে আরো খবর
Japan Bangla Press © 2025. All Rights Reserved.
Built with care by Pixel Suggest